এরই মধ্যে দেশী-বিদেশী নিউজ আউটলেটের বরাতে আমরা সবাই জেনে গেছি যে লাদাখের সীমান্তবর্তী এলাকায় ভারত-চীন যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে। এ পরিস্থিতির মধ্যেও চায়নিজ বেকড এআইআইবি ব্যাংক ভারতকে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে রাজি হয়েছে। হয়তো প্রয়োজনে আরো বরাদ্দ দেবে (সূত্র: দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, দ্য ডেইলি স্টার)। অর্থাৎ দুনিয়া যেদিকে যাবে যাক, অর্থনীতির চাকা সচল রাখতেই হবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্ব ধরে রাখার প্রত্যয়ে বিশ্বের ‘ম্যানুফ্যাকচারিং পাওয়ার হাউজ’ খ্যাত চীন করোনার মতো বৈশ্বিক মহামারীর উত্পত্তিস্থল হওয়া সত্ত্বেও শক্ত হাতে মহামারী দমনের মাধ্যমে তারা তাদের অর্থনীতির চাকা ঠিকই সচল রেখেছে। ব্যাপারটা শুধু বাংলাদেশের জন্যই নয়, পৃথিবীর যেকোনো দেশের জন্য একটি শিক্ষণীয় বিষয়। সোজা কথায়, প্রযুক্তির সঙ্গে দক্ষ জনশক্তি যার হাতে থাকবে, সেই হবে ভবিষ্যৎ বিশ্বের অর্থনৈতিক মোড়ল। আপাতত এই অর্থনৈতিক যুদ্ধে বিশ্বের সব দেশ থেকে চীন অনেকাংশে এগিয়ে আছে।