আশ্চর্য হচ্ছেন এমন এক ভিন্ন ধরনের খবর এখন টক অফ দা কান্ট্রি,। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে,,পুলিশ সেঁজে মাদক কারবারি মোজ্জামেল হোসেন বাবু কে দিয়ে মাদক কারবারি করায় খান সেলিম।
অভিযোগে জানা যায় সে কখনো পুলিশের বড় অফিসার কখনো সম্পাদক,আরও জানা যায় মাতৃজগতের মফস্বল সম্পাদক কে দিয়ে চলে মাদক ব্যবসা। এদের আইনের আওতায় নিয়ে আশা হোক বলে মনে করেন সুশীল সমাজ।
রাজশাহী সীমান্ত এলাকা হওয়ায় অনার্সে ভারত থেকে চলে আসে ফেনসিডিল ইয়াবা এট যোগানদাতা মাতৃ জগতের মুখোশ মফস্বল সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন বাবু। মুলত সিরাজগঞ্জের বাসিন্দা,
তার মৃত পিতার নাম কোব্বাদ হোসেন,গ্রাম পারকোলা,থানা শাহজাদপুর। কখনো রিক্সা মোটর সাইকেল ও গাড়ি যোগে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মাদক সাপ্লাই করে বেড়ায়।
সম্প্রতি সময়ে দেখা গেছে যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও প্রকাশ হয়েছিল বিভিন্ন পএ পএিকা সহ বেশ কিছু অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছিলো, এই সেই মোজ্জামেল হোসেন বাবুর,
এখন বর্তমান ঠিকানা বালিয়া পুকুর, থানা বোয়ালিয়া রাজশাহী, তার বিরুদ্ধে রাজশাহী নগরীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রহিয়াছে বলে সুএে মতে জানা যায়।
এই বাবুকে আগে মানুষ মাদক কারবারি হিসেবে চিন্ত কিন্তু ইদানিং সময়ে দেখা যাচ্ছে যে একটি আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকার মফস্বল সম্পাদক পরিচয়দানকারী আসলে তাদের মূল ব্যবসা মাদক প্রশাসনের নাকের ডগায় বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া থেকে কৌশলে হোম ডেলিভারি সার্ভিস এর যুক্ত হয়েছে এই মাদক বাবু,
সাংবাদিকতাকে কলঙ্কিত করে শাসনের চক্ষুর আড়ালে এই মাদক বাবু বড় বড় চালান পাঠায় ঢাকায়।
এদিকে খান সেলিম রহমান এর কথা আর কি? পত্রিকার কার্ড বানিজ্য মুল ব্যবসা,
মানুষ কে ব্লাকমেইল বিভিন্ন মামলার ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা ফায়দা লুটাই তো
মিরপুরে চাঁদা বাজ খান সেলিম রহমান নামে পরিচিত
আরো সোনা যায় যে সে আবাসিক হোটেলগুলোতে মেয়ে ব্যবসার সাথে জারিত থাকার কথা। এস অভিযোগ তার বিরুদ্ধে বহু মানুষের কাছে পরিচিত বলে জানা যায়।
মালিকানা নিয়ে সমালোচিত পত্রিকা দৈনিক_মাতৃজগত নিয়ে আবারও কথাকথি চলছে। তথ্য মিলেছে মারাত্মক দোকানদার সম্পাদক এবার তার সাংবাদিকদের আইডি কার্ড রিনিউ করতে ১০০০ টাকা করে খেয়েছেন। ওদিকে বেচারা সাংবাদিকরা বাধ্য হয়ে ওই অবৈধ টাকা তাকে দিয়েছেন বটে কিন্তু আইডি হাতে পেয়ে দেখেন তা এক বছরের নয়, নয় মাসের!
আমরা তীব্র ঘৃণা প্রকাশ করি দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সম্পাদকের এহেন প্রতারণার প্রতি।
ফুটপাতের চাঁদাবাজি থেকে শুরু করে অনেক রকম অবৈধ পথেই যার টাকা আসে তার এই সামান্য অন্যায়টুকু না করলে হোতো না? এতো বেরহম! সেকি একবারও ভাবে না যে তার মতো অবৈধ টাকার পাহাড় নেই বেচারাদের। আর তাদের দিয়েই তো খান সাহেবের সব দোকানদারি, তাহলে তাদেরকে এভাবে না ঠকালে কি খুব ক্ষতি হয়ে যেতো? নাকি হারাম খেলে এমন অভ্যাস হয়ে যায় যে যেকোনা কিছুর সাথে একটু হারাম না মেশালে তা খেতে স্বাদ লাগে না! আরও থাকছে দ্বিতীয় পর্বে চোখ রাখুন সত্যের সাথে থাকুন।
