1. admin@onakanthirkantho.com : admin :
  2. editor1@raytahost.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
  3. banhlarodikar69@gmail.com : Manun Mahi : Manun Mahi
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজগঞ্জের চালুয়াহাটি ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের বারবার নির্বাচিত ইউপি সদস্য মশিউর রহমানের মৃত্যু টাঙ্গাইল জেলায় সার্কেল অফিসার হিসেবে প্রথম স্হান অর্জন করলেন মধুপুর সার্কেল অফিসার রাণীশংকৈলে সপ্তাহব্যাপি ৩১ তম বৈশাখী মেলার উদ্বোধন দেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে সবাইকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের প্রবাসী সমাজ কল্যান পরিষদ ইউ এ ই এর উদ্যোগে আয়োজিত ঈদ পুর্নমিলনী অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। আদালত থেকে পালানোর সময় চাকলা গ্রামের সাইফুল আটক রাণীশংকৈলে কুলিক নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উদযাপন মধুপুরে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত কচুয়ায় অসহায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থিক সহযোগিতা প্রদান

নবীগঞ্জের এক নারী ১ বছরেও তার ছেলে-মেয়ের জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করাতে পারেননি! উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২২
  • ৮৮ বার পঠিত

বুলবুল আহমেদ আহমেদ, নবীগঞ্জ হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

নবীগঞ্জে ১ বছরেও ছেলে-মেয়ের জন্ম সনদ সংশোধন করাতে না পেরে নিরুপায় হয়ে অবশেষে এক মহিলা উপজেলা নির্বাহি অফিসার বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। সোমবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে পৌর কর্মচারী কর্তৃক হয়রানী ও দূর্ব্যাবহারের শিকার মাহমুদা আক্তার নামের মহিলা উপজেলা নির্বাহি অফিসার বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, গত বছরের অক্টোবর মাসের শেষের দিকে ৩ ছেলে-মেয়ের জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করানোর জন্য পৌরসভায় আসেন মাহমুদা আক্তার। তখন পৌরসভা থেকে ওই মহিলা ও তার স্বামীর এনআইডি কার্ড, জন্ম নিবন্ধন সনদ ও তার ছেলে-মেয়েদের পূর্বের নিবন্ধন নিয়ে আসতে বলা হয়। জন্ম সনদ সংশোধনীর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দেয়ার পর পৌরসভার কর্মচারী এলেমান আহমেদ চৌধুরী ও বনানী দাশ কথিত বিভিন্ন কাল্পনিক অভিযোগে সময় ক্ষেপন করতে থাকেন। এক পর্যায়ে বলা হয় পৌরসভা কার্যালয়ে সংশোধনের আবেদন নেয়া হয়না। পরে তিনি জানতে পারেন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা আতাউর রহমান শামীম তার ওসমানী রোডস্থ দোকানে আবেদন করা হয়। একাধিকবার ওইখানে এসেও তিনি আবেদন করতে পারেন নি। দীর্ঘ ১ বছর এভাবেই চলে যায়। এর মাঝেই তার এক নবজাতক মেয়ে জন্মের পরদিন মারা যায়। এতে তিনি বেশ কিছুদিন অসুস্থ শরীর নিয়েও পৌরসভায় আবেদনের জন্য যান তিনি। সামনে তার মেয়ে ও ছেলের পরীক্ষা। তাদের রেজিস্ট্রেশন ও ইউনিক আইডি কার্ড তৈরীর জন্য এটা খুব জরুরী। তাই গত ১৮ অক্টোবর পৌর ডিজিটাল সেন্টারে আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ জানান আবেদন হয়নি। পরে উপজেলা পরিষদের সামনে একটি দোকানে গিয়ে আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ বলে আবেদনটি তাদের কাছে আসেনি। পরবর্তীতে উপজেলা সহকারী প্রোগ্রামার কাজী মঈনুল হোসেন এর কাছে গেলে তিনি বলেন, আবেদন হয়েছে। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ এপ্রুভ করেনি। পৌরসভায় গিয়ে বললেই হবে। পৌরসভায় গিয়ে প্রথমে ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা আতাউর রহমান শামীমের কাছে গেলে তিনি বলেন, উপজেলা সহকারী প্রোগ্রামারের কাছে কেন গেলেন। মেয়র মহোদয়ের কাছে গিয়ে উনার স্বাক্ষর নিয়ে আসেন। অনেক অপেক্ষার পর মেয়রের স্বাক্ষর নিয়ে পৌর কর্মচারী এলেমান আহমেদ চৌধুরীর নিকট নিয়ে গেলে তিনি উত্তেজিত হয়ে বলেন, আপনি উপজেলা সহকারী প্রোগ্রামারের নিকট কেন গেলেন? পরে তার সাথে চরম দুর্ব্যাবহার করা হয়। পরে আবারও উপজেলা সহকারী প্রোগ্রামার এর কাছে গেলে তিনি ৫ মিনিটের মধ্যেই সবকিছু ঠিক করে দেন। এক পর্যায়ে পৌরসভায় সংশোধিত প্রিন্ট কপির জন্য গেলে প্রিন্টারে সমস্যার অজুহাত দেখিয়ে ৪/৫ দিন পর আসতে বলেন। সোমবার ২৪ অক্টোবর প্রিন্ট কপি নেয়ার জন্য পৌরসভায় গেলে আবারও বলা হয় প্রিন্টার ঠিক হয়নি, ঠিক হলে এসে নিয়ে যাবেন। এরই প্রেক্ষিতে তিনি ২৪ অক্টোবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে।

এ ব্যাপারে অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহি অফিসার ইমরান শাহরিয়ার বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

Archive Calendar

All rights reserved © 2019
Design by Raytahost