জার্মানি উওতর ডিগ্রি লাভ করলেন যশোরের পিলাপ মল্লিক

মোঃ তহিদুল ইসলাম (যশোর)
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৪৫ বার পঠিত

মোঃ তহিদুল ইসলাম (যশোর)

যশোর মণিরামপুর উপজেলার কৃতি সন্তান, হরিদাস কাটি ইউনিয়নের কুচলিয়া গ্রামের বৃকোদর মল্লিক,ও মাতা অনিমা রানীর সন্তান পিলাপ মল্লিক।গত ৪ই জানুয়ারী শনিবার ডুইসবুর্গ-এসেন ইউনিভার্সিটি কর্তৃক আয়োজিত গ্রাজুয়েশন সেরিমনি-সমাবর্তন ২০২৩ অনুষ্ঠানে জনাব ইঞ্জিনিয়ার পিলাপ মল্লিক ( গোল্ডেন) সুদূর জার্মানির বিখ্যাত, প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী ডুইচ – এসেন ইউনিভার্সিটি থেকে উত্ততর ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী ও বিশেষ সম্মান লাভ তিনি,।
গত ৪ই জানুয়ারী, জার্মানি ডুইসবুর্গ-এসেন ইউনিভার্সিটিটে বিশেষ বেক্তি বর্গ উপস্থিতিতে এই সমমনা প্রদান করেন।
গণমাধ্যম কর্মীরা তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানাই এই পাওয়া শুধু আমার নয়, এই পাওয়া আমার যশোর বাসি,সহ সমগ্র বাংলাদেশের।আগামী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দ্রুত গতিতে বাংলাদেশ কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমি সৃষ্টি কর্তার আর্শীবাদে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে কাজ করে যাবো।এবং সমাজের অবহেলিত মানুষের সুখ দুঃখে আমি তাদের পাসে থাকবো।
আমি আমার বাবার সপ্ন পুরন করেছি আজকের এই সমমনা, একমাত্র আমার বাবার।এবং সন্মান পুরো দেশবাসীর। আমি বেশ কয়এক বছর যাবত, দেশের বাহিরে থাকি।কিন্তু আমার দেশের প্রতি ভালোবাসা অব্যহত রাখতে, অসহায় মানুষের পাসে থাকতে, চেষ্টা করি।আমার বাংলাদেশের যশোর জেলায় মণিরামপুর উপজেলার গ্রাম গাও হরিদাস কাটি ইউনিয়নের কুচলিয়া গ্রামে আমার পিতা বৃকোদর মল্লিক,ও মাতা অনিমা রাণীর ঘরে জন্ম গ্রহণ করি।সেই জন্ম স্থান ঘিরে আমার আজকের সমমনা।
এবিষয়ে পিলাপ মল্লিকের জন্ম স্থান হরিদাশকাটি ইউনিয়নের কুচলিয়া গ্রামে যেয়ে জানাযায়, তিনি নিয়মিত হরিদাসকাটি ইউনিয়নের ধর্ম বর্ণ নিম্ন শেষে
সকল মানুষের খোঁজখবর রাখেন।এবং তাদের সুখে দুখে পাসে থাকেন।তিনি ছাত্র জীবন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজনিতির সাথে সংযুক্ত।
আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি তার মণিরামপুর বাসির কথা ভেবে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন করবেন। এবং তিনি সমাজের অবহেলিত মানুষের সুখ দুখে পাসে থাকবেন।এ বিষয়ে পিলাপ মল্লিক গণমাধ্যম কে জানায় যদি আমাকে গরীব অসহায় অবহেলিত মানুষ তাদের প্রতিনিধি হিসাবে নয় সন্তান হিসাবে চাই আমি আমার মন থেকে বলছি আমি তাদের সন্তান হয়ে থাকবো।আমি তাদের দাবী নিয়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গরীব খেটে খাওয়া মানুষের অবিভাবক হিসাবে প্রার্থী হতেপারি।তিনি আরো বলেন আজকের আমি যে সমমনা পেয়েছি এটা মণিরামপুর বাসির।কারন আমি মণিরামপুর উপজেলা বাসির সন্তান।মণিরামপুর উপজেলা বাসির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের সকল কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন,

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর