বাগাতিপাড়া(নাটোর) প্রতিনিধিঃ
নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার পাঁকা-গালিমপুর গ্রামের বাসিন্দা,সাদিয়া নওশীন
(অন্তরা),।
বন্ধুত্বকে পুঁজি করে ব্লাকমেইল পরে মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ
টাকা,সাদিয়া নওশীন অন্তরার মূল টার্গেট সম্পদশালী ব্যবসায়ী ও সরকারি চাকরিজীবী পুরুষ।
যুবকদের বন্ধুত্বের জালে ফেলে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি,ফোন কল রেকর্ড ও ভিডিও চিত্র ধারণের পর প্রতারণা করে,এরপর মামলা ও নানা ভয় ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়াই সাদিয়া নওশীন আন্তরার মূল উদ্দেশ্য।
সাদিয়া নওশীন(আন্তরা),নামের এ যুবতীর ফাঁদে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন একাধিক যুবক ও তাদের পরিবার।
তেমনি ভুক্তভোগী একই উপজেলার পাঁকা-সোলইপাড়া গ্রামের পুলিশ সদস্য রাজিকুল ইসলাম(পাপ্পু),ধুরন্ধর সাদিয়া নওশীনের বিরুদ্ধে অনেক যুবককে ফাঁদে ফেলে অর্থ-সম্পদ লুট,
প্রতারণা-জালিয়াতি ও নিরীহ লোকদের মামলায় ফেলে হয়রানি সহ বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায়,এই সাদিয়া নওশীন (অন্তরা),চলতি মাসেই একই এলাকার গালিমপুর গ্রামের মো.কৌশিক ইসলাম
(২১)পিতা-মো.জুয়েল ইসলাম, এর নামেও নাটোর জেলাধীন নলডাঙ্গা থানায়
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে একটি মামলা দায়ের করেন।
যার মামলা নং-৬,তারিখ-০৬ আগস্ট,২০২৩,সময়-১৬.৪৫ ধারা-১০নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন,২০০০(সংশোধিত ২০২০);তৎসহ ৮(১)/৮ (২)/৮(৩) পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন,
২০১২।
সম্প্রতি সাদিয়া নওশীন নামের ওই যুবতীর
প্রতারণা-জালিয়াতিসহ অপকর্মের ফিরিস্তি তুলে ধরে গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে তথ্য দিয়েছেন একাধিক ভুক্তভোগী যুবক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।তাদের দাবি সাদিয়া নওশীনের সকল অপকর্মের সাথে জড়িত রয়েছেন তার নিকট আত্মীয়রা।অভিযোগ রয়েছে খোদ সাদিয়া নওশীনের বাবা মো.আনিছুর রহমান ওরফে আনিছের বিরুদ্ধে।যিনি মেয়ের একের পর এক অপকর্মকে প্রশ্রয় দিয়ে একাধিক যুবকের নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা আদায়ে সহযোগীতা করেন।
Leave a Reply