1. admin@onakanthirkantho.com : admin :
  2. onakanthirkanthobd@gmail.com : SARKAR DBO-TV : SARKAR DBO-TV
বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
Title :
ফেনী -০৩ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী দুবাই প্রবাসী একে আজাদ। বিরামপুরে আমাদের সময় পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত “বিজয়ী” এর উদ্যোগে ১০০ জন শিক্ষার্থীকে ফ্রি “ব্লক ও জুয়েলারী” প্রশিক্ষন প্রদান দিনাজপুর জেলার শ্রেষ্ঠ এস আই নির্বাচিত হলেন, চিরিরবন্দর থানার নুর আলম সিদ্দিক পিতার জীবন বাঁচাতে পুত্র লিভার দান করেও বাঁচাতে পারলেন না পিতাকে মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টুকে সিঙ্গাপুর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা। ঠাকুরগাঁওয়ে আমাদের সময় পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন ‘নূরি’ নাটকে আফফান মিতুল-মৌমিতা জুটি রাজগঞ্জ মোবারকপুর মহিলা আলীম মাদ্রাসার আবারও সভাপতি হলেন ইমরান খান পান্না, কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্যকে মশ্মিমনগর ইউনিয়নে এস এম ইয়াকুব আলীর পক্ষে নৌকার প্রচার-প্রচারণা

গোদাগাড়ীতে সোনালী আঁশে নেই হাসি এবার পাট চাষিরা হতাশ।

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৯৪ বার পঠিত

রবিউল ইসলাম মিনাল : গোদাগাড়ী (রাজশাহী জেলা)প্রতিনিধিঃ

 

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার পাট চাষিদের মুখে নেই । পাটের ভালো ফলন না হওয়া ও নায্য মূল্য না পাওয়ায় এ উপজেলার পাট চাষিরা হতাশ হয়ে পড়েছে। চষিরা অনেক আশা নিয়ে পাট চাষ করে ছিল। পাট চাষের অনুকুল আবহাওয়া না থাকায় এবার পাটের ফলন কম হয়েছে বলে জানিছে গোদাগাড়ী উপজেলার পাট চাষিরা।

পাট চাষিদের অভিযোগ পাটের ফলন কম হলেও, বাজারে পাটের দামও পাচ্ছে না। পাট চাষ করে ধানের ক্ষতি কাটিয়ে উঠাতো দুরের কথা পাট চাষ করে পাট চাষের খরচ উঠানো দায় হয়ে পড়েছে। গোদাগাড়ী উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় পাট চাষ হয়েছে প্রায় ৮ শ’ ৯০ হেক্টোর। গত মৌসুমে এ উপজেলায় পাট চাষ হয়ে ছিল ৮ শ’ ৮০ হেক্টোর। উপজেলার চর আষাঢ়িয়াদহ, মাটিকাটা,বাসেদেবপুর ও দেওপাড়া ইউনিয়নে বেশী পাটের চাষ হয়েছে। তার মধ্যে চর আষাঢ়িয়াদহ ইউনিয়নে সব চাইতে বেশী পাট চাষ হয়েছে। কৃষি অফিস বলছে বৃষ্টি কম হওয়ার কারনে এবার পাটের ফলন কিছুটা কম হয়েছে। তবে বিঘা প্রতি ৮ থেকে ৯ মণ করে পাটের ফলন হচ্ছে যা গত বারের তুলনাই বেশী। উপজেলার পিরিজপুর গ্রামের পাট চাষি ফেন্সু বলেন, চলতি মৌসুমে ২ বিঘা পাট চাষ করে ছিলাম।

বিঘা প্রতি ৮ মণ করে পাট হয়েছে।  পাটের দাম না পাওয়ায় পাট চাষ করে লাভবান হওয়া যাবে না। কোন রকম খরচটা উঠেছে। পাট চাষী সুবেল বলেন, যে আশা করে ছিলাম তার চাইতে ফলন কম। বাজারে পাট বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮শ’ থেকে ২ হাজার টাকা মন। পাট চাষ করতে বিঘা প্রতি খরচ হয়েছিল ৮ হাজার থেকে ৯ হাজার টাকা পর্যন্ত। বাজারে পাটের দাম না থাকায় পাট বিক্রি করে জমি চাষের খরচ উঠায় দায় হয়ে গেছে। তবে অন্যান্য বছরে পাট জাগ দেওয়ার জন্য যে কষ্ট পেতে হয়েছিল তা এ বছর নাই।

পুকুর, নালা ও ডোবাই পানি না থাকলেও পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর পানিতে পাট জাগ দিয়ে ছিলাম। ক্ষেত থেকে নদীতে পাট নিয়ে যেতে একটু খরচ বেশী হয়েছে। এদিকে পাট ছাড়ানো রাহাতন বেগম বলেন, টাকার বিনিময়ে নয় পাটকাঠির বিনিময়ে পাট ছাড়িয়ে দিচ্ছি। তিনি বলেন, তিন ভাগ পাট কাঠির মধ্যে আমরা পাই দুই ভাগ আর মালিক নেই এক ভাগ। তিনি আরো বলে আমি পাট ছড়াচ্ছি চুলা ধরানোর উদ্দ্যেশে। এখন বাড়ীতে কাজ কম তাই বাড়ীতে বসে না থেকে পাট ছড়াচ্ছি। একাধিক পাট চাষির সাথে কথা বরৈ জানা যায়, পাট জাগ দিতে ইউরিয়া সার ব্যবহার করা হচ্ছে। তারা বলছে ইউরিয়া সার ব্যবহার করলে তাড়াতাড়ি পাটে পচন ধরে ও পাটের রং ভালো হয়।

উপজেলা কৃষি অফিসার মরিয়ম আহামেদ বলেন, পাট কাটা প্রায় শেষ। জাগ দেওয়া চলছে। তবে গত বারের তুলনাই পাটের এবার ফলন বেশী। খোজ নিয়ে জানতে পেরেছি বিঘা প্রতি ৯ থেকে ১০ মণ পাটের ফলন হছে। যে সকল কৃষক আগাম পাট চাষ করেছে সে সকল কৃষক পাট কেটে পাটের জমিতে শীত কালিন সবজি চাষ করতে পারবে। ক্ষেতে পাটের পাতা সার হিসাবে কাজে লাগে। আশা করছি কৃষকরা ক্ষতি গ্রস্থ হবে না।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

Archive Calendar

All rights reserved © 2019
Design by Raytahost