1. admin@onakanthirkantho.com : admin :
  2. onakanthirkanthobd@gmail.com : SARKAR DBO-TV : SARKAR DBO-TV
বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
Title :
ফেনী -০৩ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী দুবাই প্রবাসী একে আজাদ। বিরামপুরে আমাদের সময় পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত “বিজয়ী” এর উদ্যোগে ১০০ জন শিক্ষার্থীকে ফ্রি “ব্লক ও জুয়েলারী” প্রশিক্ষন প্রদান দিনাজপুর জেলার শ্রেষ্ঠ এস আই নির্বাচিত হলেন, চিরিরবন্দর থানার নুর আলম সিদ্দিক পিতার জীবন বাঁচাতে পুত্র লিভার দান করেও বাঁচাতে পারলেন না পিতাকে মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টুকে সিঙ্গাপুর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা। ঠাকুরগাঁওয়ে আমাদের সময় পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন ‘নূরি’ নাটকে আফফান মিতুল-মৌমিতা জুটি রাজগঞ্জ মোবারকপুর মহিলা আলীম মাদ্রাসার আবারও সভাপতি হলেন ইমরান খান পান্না, কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্যকে মশ্মিমনগর ইউনিয়নে এস এম ইয়াকুব আলীর পক্ষে নৌকার প্রচার-প্রচারণা

পাট নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের চাষিরা

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৫ বার পঠিত

মোঃ হামিদুল ইসলাম

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

 

কুড়িগ্রামে হাট বাজারে পাট বিক্রি করতে এসে বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। এ বছর ফলন ভালো হয়েছে তবে দামে খুশি নন তারা। মৌসুমের শুরুতে দাম ভালো পেলেও বর্তমান বাজারের পাটের দাম অনেক কমেছে। বর্তমানে প্রতি মণ পাট ১৮০০-২০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাভ তো দূরের কথা চাষাবাদের খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন কৃষকরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, কুড়িগ্রামের সদর উপজেলার যাত্রাপুর হাটে বসেছে পাটের বাজার। সপ্তাহে দুদিন বসে এ হাট। দুর দূরান্ত থেকে নৌকা, সাইকেল,ঘোড়ার গাড়ি করে পাট বিক্রি করতে এসেছে চাষিরা। তবে হাটে এসে পাটের দাম শুনে মন খারাপ সবারই। গত হাটের চেয়ে পাটের দাম প্রতি মণে কমেছে ৩০০-৪০০ টাকা। পরিবহন খরচ আর আবাদের খরচ মিলিয়ে তাদের লাভের অঙ্ক প্রায় শূন্যের কোটায়।

কদমতলা গ্রামের মো. নুর ইসলাম বলেন, এক বিঘা জমিতে পাট আবাদ করে সার পানি, কীটনাশক, আঁশ ছড়ানো মজুরি খরচসহ ১৪-১৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়। বিঘায় পাট পাই ৮-১০ মণ। মোট খরচ হিসেবে আমাদের কোনো লাভই থাকে না। কষ্ট করে পাট চাষ করে কী লাভ?

আরেক কৃষক মো. হাসানুর বলেন, গত দুবছর ধরে পাটের দাম ভালো পাচ্ছি না। বৃষ্টি নাই, খরায় পাট গাছের জমিতে বাড়তি পানি দিতে হয়। তাই খরচও বেশি হচ্ছে। সে তুলনায় লাভ তেমন নাই।

ভগবতীপুরের পাট ব্যবসায়ী আসলাম মিয়া বলেন,আমি গ্রাম ঘুরে ১৮০০-১৯০০ টাকা মণে পাটগুলো কিনছিলাম। আজকে সেই কেনা দামেই বিক্রি করতে হলো। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, হাটের খাজনা হিসাব করলে লাভ থাকছে না। গত হাটে এ পাটের দাম ২২০০-২৩০০ টাকা ছিল। দিন যতই যাচ্ছে পাটের দাম ততই কমছে।

আরেক ক্ষুদ্র পাট ব্যবসায়ী জাহেদুল ইসলাম বলেন, গত হাটে পাটের দাম মণপ্রতি ২২০০-২৩০০ টাকা ছিল। আজকে সেই পাটের মণ সর্বোচ্চ ২০০০ টাকা। দাম না বাড়লে লোকসানে পড়বো।

কুড়িগ্রাম জেলা মুখ্য পাট পরিদর্শকের কার্যালয়ের পাট পরিদর্শক এটিএম খায়রুল হক বলেন,গত দুই সপ্তাহ আগে পাটের দাম ভালো ছিল। এখন পাটের দাম কমছে। কেন না অধিকাংশ ব্যবসায়ী কারখানায় পাট সরবরাহ করে পুরো পাওনা টাকা বুঝিয়ে পায় নাই। তাই ব্যবসায়ীদের হাতে টাকা নাই। ব্যবসায়ীরাও পাট কেনায় আগ্রহ কমিয়ে দিয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

Archive Calendar

All rights reserved © 2019
Design by Raytahost